যেকোনো প্রয়োজনে আমাদের সাথে Live Chat করুন অথবা যোগাযোগ করুন ০১৮৮৬০০৬৩৬৮ নম্বরে।

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
post
Sale!

চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম্রপালি আম

১৩৩ টাকা/কেজি (থেকে শুরু)

দিন
ঘন্টা
মিনিট
সেকেন্ড

ডেলিভারি চার্জ

আমরা সমগ্র বাংলাদেশে মাত্র ১০০ টাকায় আম ডেলিভারি দিয়ে থাকি।
* হোম ডেলিভারি এবং কুরিয়ারের মাধ্যমে ডেলিভারি দেওয়া হয়।
*বিস্তারিত জানতে আমাদের প্রশ্নোত্তর পর্ব দেখতে পারেন।

Description

নবান্ন পিওর আম সাতক্ষীরা, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে সংগ্রহ করা হয় । আম সংগ্রহের পর কোনোরকম কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়ে না। আমে জি আই (GI) এর পরিমান স্বাভাবিক থাকে, তাই প্রতিদিন ১০০ গ্রাম আম খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমান বাড়ে না। ফলে ডায়াবেটিক, ব্লাড সুগারের নিয়ন্ত্রণে থাকে। আমাদের আমে যেহেতু কোন প্রকার রং কার্বাইড, ফরমালিন বা অন্য কোন প্রিজারভেটিভ মিশানো হয় না, তাই সব আম একসাথে পাকবে না। আম আপনার গন্তব্যে পৌঁছানোর ২-৩ দিন পর থেকে আম পাকতে শুরু করবে। এবং সঠিক ভাবে সংরক্ষণের মাধ্যমে ১-২ সপ্তাহ উপভোগ করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। আম সংরক্ষণের সঠিক পদ্ধতি নিম্নোক্ত প্রশ্ন উত্তর পর্বে দেয়া আছে। আমাদের একজন নিয়মিত কাস্টমার নবান্ন পিওর আমের ব্যাপারে যা বলেন : “ সাতক্ষীরার হিমসাগর আম এক্কেবারে বাসার দরজায় পৌছে দিয়ে গেছে nobanno.xyz মানুষের এই ছোট ছোট উদ্যোগ গুলোকে বরাবরই স্বাগত জানাই। ঢাকার বাইরে থেকে আম আনতে হলে সাধারনত কুরিয়ার সার্ভিসে গিয়ে আম রিসিভ করে নিজ খরচে বাসায় নিয়ে আসতে হয়। কিন্তু nobanno.xyz মাত্র ১০০ টাকা ডেলিভারি চার্জ এড করলেই আপনার বাসার দরজায় পৌছে দিয়ে যাবে। আমি ১২ কেজির ক্যরট অর্ডার করেছিলাম। দুই দিনের মাঝেই বাসায় দিয়ে গেছে। আর একদম তাজা আমের টেস্টের কথা আলাদা করে বলার কিছু নাই।। Thanks for keeping your words.. Order taking, delivery and the taste of mango was top notch..“ এছাড়াও অসংখ্য কাস্টমারদের কাছ থেকে পাওয়া পসিটিভ রিভিউ আমাদের অনুপ্ৰাণিত করে আপনার হাতে খাঁটি পণ্যটি তুলে দিতে।

উপকরণ

Customer Review

Questions

নবান্নের আম ফরমালিন মুক্ত। অর্থাৎ আম পাড়ার পরে কোনো রকম কেমিক্যাল বা ঔষধ ব্যাবহার করা হয় না। তবে, দেশের প্রায় সব বাণিজ্যিক আম বাগানে মুকুল আসার সময় কীটনাশক প্ৰদান করা হয়। এবং পরবর্তীতে নেট বা ব্যাগিং সিস্টেমে আমের পরিচর্যা করা হয়।

আমরা জেলা শহর গুলোতে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি। প্রায় সব বড় জেলা শহর গুলোতে পণ্য হোম ডেলিভারি দেয়া হয়। ছোট জেলা শহর এবং কিছু উপজেলা শহর গুলোতে সীমিত এলাকায় (ডেলিভারি এরিয়ার মধ্যে) হোম ডেলিভারি দেয়া হয়। তবে অনেক জায়গায় তা সম্ভব নয়। সে ক্ষেত্রে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ডেলিভারি দেয়া হয়। তখন আপনাকে নিকটস্থ কুরিয়ার অফিস থেকে পণ্যটি সংগ্রহ করতে হবে।

আপনার অবস্থান আমাদের হোম ডেলিভারির আওতাধীন কিনা তা জানতে আমাদের সাথে লাইভ চ্যাট করুন অথবা ফোন কলে যোগাযোগ করুন।

আমরা আপনাদের হাতে কিছুটা কাঁচা অবস্থায় আম পৌছিয়ে দিব। প্রথম ২-৩ দিন পর সাধারণত আম পাকতে শুরু করে। এবং প্রথম ৭-১০ দিন পর্যন্ত একের পর এক আমি পাকতে থাকবে। পরবর্তী সময়ে আম পচতে শুরু করবে। এছাড়া আম শুকাতে শুরু করতে পারে। মূলত এটা পরিমান করে আমে কোনো প্রকার প্রিজারভেটিভ বা ফরমালিন থাকে না। আম পুরোপুরি পেকে গেলে চাইলে ফ্রিজের ভেজিটেবল বক্সে তুলে রাখতে পারেন। এর ফলে আম ১ মাস পর্যন্ত ঠিক থাকবে ইনশাল্লাহ।

আম দীর্ঘ সময় প্রাকৃতিকভাবে সংরক্ষণের জন্য আমরা কিছুটা কাঁচা অবস্থায় আম আপনাদের হাতে পৌছিয়ে দেই। আম ডেলিভারি পাওয়ার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে সকল আম ক্রেট বা ঝুড়ি থেকে বের করে ফেলবেন। আমরা অনেকে এম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলি। এছাড়া অনেকে আমের বোটা ছাড়িয়ে ফেলি। ফলে আম দ্রুত পচে যায় (যেহেতু কোনো কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় না)। তাই ১-২ সপ্তাহ প্রাকৃতিক ভাবে সংরক্ষণ করতে বোটা ছাড়ানো যাবে না, পানি বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধোয়া যাবে না।

প্রতিটা আম ক্রেট থেকে বের করে প্রতিটা পাশাপাশি রেখে সংরক্ষণ করতে হবে। একটা আরেকটার উপর রেখে সংরক্ষন করা যাবে না। এর জন্য চাইলে মেঝেতে খবরের কাগজ বা পাটের বস্তার উপর একটা আরেকটার পাশাপাশি গুছিয়ে রাখতে পারেন। জায়গার স্বল্পতা থাকলে খাট, টেবিল, বা শেল্ফের নিচে রাখতে পারেন যেখানে স্বাভাবিক বাতাস চলাচল করে।

আম পুরোপুরি পেকে গেলে চাইলে ফ্রিজের ভেজিটেবল বক্সে তুলে রাখতে পারেন। এর ফলে আম ১ মাস পর্যন্ত ঠিক থাকবে ইনশাল্লাহ।

আম সারা বছর সংরক্ষণ করা যায়। নিম্নোক্ত পদ্ধতি বিগত ৪-৫ বছর নবান্ন টীম পরীক্ষা করছে।

আম সঠিক ভাবে পেকে গেলে আমের খোসা ছাড়িয়ে তা আপনার পছন্দ মতো করে কেটে নিন। চাইলে খোসা ছাড়ানোর পর আস্ত রাখতে পারেন। পরবর্তীতে করিষ্কার পলি বা জিপের লক বাগে ভালো করে বেঁধে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে।

প্রথম ৬ মাস ঠিক থাকলেও পরবর্তী সময় আমের রং বাদামি হতে শুরু করতে পারে। এছাড়া আমি সহজে গলে যেতে পারে। তবে স্বাদ ঠিক থাকবে ইনশাল্লাহ। তবে ৬ মাসের আগেও এমনটা হতে পারে যদি খুব বেশি পাকা আম সংরক্ষন করেন অথবা যদি আপনার ফ্রিজে সহজে বরফ জমে।

আমি যদি পছন্দ মতো কেটে সংরক্ষন করেন, তাহলে পরবর্তীতে সেই আম ফ্রিজ থেকে বের করার পর আগের আকারে থাকবে অর্থাৎ গোলে যাবে না। কিন্তু যদি না কেটে শুধু খোসা ছাড়িয়ে রেখে সংরক্ষণ করেন, তাহলে পরবর্তীতে ফ্রিজ থেকে বের করার পর আম কেটে ছোট ছোট পিস করা যায় না। মূলত তা নরম হয়ে গলে যায়।
এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ সারা বছর আম সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।

Shopping Cart
Home
Account
Category
Shop
0
Cart
Scroll to Top