চাক সহ মধু ১ কেজি
1,600 ৳
বিঃদ্রঃ চাক সহ মধু সব সময় পাওয়া যায় না। এবং চাক সংগ্রহের পর দ্রুত ডেলিভারি করা হয়, সংরক্ষণ করা হয় না। তাই খাঁটি চাক সহ মধুর জন্য প্রি অর্ডার করতে হবে। এর জন্য নিচের যেকোনো একটি পেমেন্ট অপশন সিলেক্ট করে অর্ডার বুক করে রাখতে পারেন। চাক সংগ্রহের সময় নবান্ন টিম আপনার সাথে যোগাযোগ করে ডেলিভারির ব্যাবস্থা করবে।
ডেলিভারি চার্জ
ঢাকার ভিতর: ৮০ টাকা | ঢাকার বাইরে: ১৩০ টাকা
* সর্বোচ্চ ১ কেজি পর্যন্ত।
*পরবর্তী প্রতি কেজিতে ২০ টাকা করে যোগ হয়।
Description
উপকরণ
- প্রাকৃতিক মধু
- চাক সহ মধু
- চিনি
- গ্লুকোজ
- আর্টিফিশিয়াল ফ্লেভার
- আর্টিফিশিয়াল রং
- প্রিজারভেটিভ
Popular Products
Related products
-
এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল
530 ৳ – 1,400 ৳ This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page -
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম্রপালি আম
1,350 ৳ – 2,650 ৳ This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page -
চাঁপাইনবাবগঞ্জের হিমসাগর আম
1,500 ৳ – 3,000 ৳ This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page
Questions
ইনশাল্লাহ, নবান্নের সকল মধু খাঁটি। যা সমগ্র বাংলাদেশ থেকে দক্ষ মৌয়াল ও অভিজ্ঞ জনবল দ্বারা খাঁটি মধু সংগ্রহ করা হয়। ফলে আমরা আপনাদের কাছে নিরাপদ এবং খাঁটি মধুটি পৌছিয়ে দিতে পারি। আমাদের প্রায় সকল প্রকার মধু মৌ বক্সের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়।
মধু যদি খাঁটি হয়, তাহলে সকল মধু ভালো ইনশাআল্লাহ। ফুলের প্রজাতি ভিত্তিতে মধুর স্বাদ, গন্ধ কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। পানি যদি দ্বিধায় থাকেন কোন মধুটি আপনি কিনবেন, তাহলে আমাদের পরবর্তী প্রশ্নের উত্তরটি পড়তে পারেন।
যেমনটি আগের প্রশ্নের উত্তরে আমরা বলেছি, ফুলের প্রজাতির উপর ভিত্তি করে মধুর স্বাদ, গন্ধ, রং ও ঘনত্বের কিছুটা পার্থক্য থাকে। আপনি তার মধ্যে থেকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী মধু বেছে নিতে পারেন।
সরিষা মধু: সরিষা মধু সরিষা ফুল থেকে সংগ্রহ করা হয়। বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে সরিষা চাষ হয়। ফলে সরিষা মধুর উৎপাদন অন্য সকল মধুর থেকে বেশি হয়। সরিষা মধুতে প্রাকৃতিক ভাবে গ্লুকোজের পরিমান বেশি তাকে। যে কারণে সরিষা মধুর ঘনত্ব বেশি হয়ে এবং অনেক মিষ্টি প্রকৃতির হয়। তাই আপনি চাইলে চিনির পরিবর্তে যেকোনো কিছুতে এই মধু ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণত চা এ বর্তমানে চিনির পরিবর্তে সরিষা মধু অনেকের পছন্দের শীর্ষে। সরিষা মধু জমে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। যা প্রমান করে মধুটি খাঁটি। গরমে সরিষা মধুর গাজন প্রক্রিয়া শুরু হয়, যা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে যত সময়ে যে, সরিষা মধুর জমে যাওয়ার হার কমে যায়। এবং ঔষধি গুণ বৃদ্ধি পায়।
কালোজিরা মধু: কালোজিরা ফুল থেকে এই মধু সংগ্রহ করা হয়। বাংলাদেশে কালোজিরা মধু তুলনামূলক কম উৎপাদন হয়। এই মধুর স্বাদ কিছুটা ঝাঁঝালো প্রকৃতির। অনেকে এই মধুর স্বাদ গুড়ের সাথে তুলনা করেন। কালোজিরা মধু ঠান্ডা কাশির জন্য উপকারী ইনশাল্লাহ। তবে ছোট বাচ্চাদের এই মধু পছন্দ নাও হতে পারে এর ঝাঁঝালো স্বাদের কারণে।
লিচু ফুলের মধু: লিচু ফুলের রেণু থেকে সংগ্রহ করা হয় এই মধু। যা খুবই কম ঝাঁঝালো হয় এবং কম ঘন। এই মধুতে কিছুটা লিচুর স্বাদ পাওয়া যেতে পারে। এবং এতে অন্য সকল মধুর মতো কড়া স্বাদ থাকে না। ফলে এই মধু বাচাদের পছন্দ হতে পারে। আবার কেউ কেউ মধুর আদর্শ বা স্বাভাবিক যেই স্বাদ, তা পছন্দ করেন না। তাদের পছন্দের তালিকায় লিচু মধু শীর্ষে ইনশাল্লাহ।
সুন্দরবনের মধু: সুন্দরবনের মধুও বর্তমানে অন্য সকল মধুর মতো বাক্স স্থাপনের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। সুন্দরবনের মধুর স্বাদ এবং ঘনত্বের পরিমান খুবই ব্যালান্সড হয়। ফলে এই মধু সকল মধু প্রেমীদের পছন্দের শীর্ষে থাকে। বাংলাদেশে ব্যাপক আকারে মধু উৎপাদন শুরু হওয়ার পূর্বে গ্রামীণ চাকের মধুর সংকট সুন্দরবনের মধু পূরণ করতো। তাই, এই মধুর স্বাদ অনেক মানুষের স্মৃতির সাথে জড়িয়ে আছে।
গ্রামীণ মধু: গ্রামীণ মধু কখনো আমরা চাক থেকে সংগ্রহ করে থাকি তবে বেশির ভাগ সময় বক্সের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। মূলত চাক সংগ্রহ নির্ভর করে ভালো চাক পাওয়ার সাপেক্ষে। গ্রামীণ মধুর স্বাদ একদম আপনার বাসার বাগানের মৌচাকের মধুর স্বাদের হয়ে থাকে ইনশাল্লাহ। যেখানে একাধিক মধুর রেনু মৌমাছি সংগ্রহ করে। তাই, বয়োজ্যেষ্ঠরা এই মধু বেশি পছন্দ করেন। আপনি যদি বাংলাদেশের প্রকৃত বা ট্রাডিশনাল মধুর স্বাদ পেতে চান, তাহলে এই মধু নিতে পারেন ইনশাল্লাহ।